ময়মনসিংহ আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ক্যাটাগরি: প্রাইমারি
চ্যাম্পিয়ন:
ইপ্সিতা জাহান (ওয়াসিস সিয়াম লা এসসি নেতরো), জাইমা শফিক নুহা (ভি জি জি এস), সাদ তাহমিদ (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মো. কাইয়ুম (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মো. জিহাদুল ইসলাম (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
প্রথম রানারআপ:
অম্লান দে অভিক (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), নাফিজা ইসলাম কল্প (গভ. জিলা স্কুল), মো. রোবায়াত আহমেদ (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), তাসফিয়া আলম অথৈ (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), নুসরাত তাসনিম (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়)।
দ্বিতীয় রানারআপ:
অর্ণব দাস (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), জান্নাতুল বিনতে আলীম (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), সংগীতা বিশ্বাস (.....), মুনতাহী হাসান আধিয়ার (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মো. শাকাকাত আলম (কেবি হাইস্কুল)
ক্যাটাগরি: জুনিয়র
চ্যাম্পিয়ন
মো. মুবাসসির হোসেন (জামালপুর জিলা স্কুল), সারওয়ার রায়হান ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), জুলফিকার জায়াদ ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
প্রথম রানারআপ
রেহনুমা নাফিয়া প্রিনা (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), তাসনিয়া হক ফারিয়া (প্রিমিয়াম আইডিয়াল হাইস্কুল), শীষা সেনগুপ্তা (অন্বেষা ইন্টা. স্কুল), মেহেদী হাসান সুপ্ত ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মো. মারুফ হাসান রুবাব (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মো. আলমা আরিজ নোমান (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ:
সুরাইয়া আলফি মোমা (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), দিগন্ত সারওয়ার (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
কাজী আইমান রাফিদ স্বচ্ছ (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মাহমুদুল হাসান (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), নাহিয়ান ইসলাম ইনান (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), সাদমান সাকিব (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
ক্যাটাগরি: সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন
প্রভা মল্লিক পণ্ডিত (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), যারীন তাসনিম (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), মুনতাসির আল জেমি (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), ইশরাক হোসেন রাফি (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
কৌশিক রায় চৌধুরী (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), ইশতিয়াক রহমান ফাহিম (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
প্রথম রানারআপ:
জাওয়াদুল হাসান সাদ (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), মিফতাহুল জান্নাত রিতু (বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়), অনিক ইসলাম পান্থ (আগমনী ইউ সি), মো. ফারদিন ইসলাম আলভি (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
তানভির আহমেদ প্রান্ত (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ:
পিয়াশ মাহমুদ (.......), মাহিদুল হক মৃদুল (আঞ্জুমান আদর্শ গভ. হাইস্কুল), সানজিদ শাহরিয়ার (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), নিশাত তাসনিম তাবাসসুম রেফা (ক্যান্ট. পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ), মো. রাফি উদ্দিন ((ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), সৌভিক সাহা জয় (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল), প্রসেনজিৎ বাসাক (ময়মনসিংহ জিলা স্কুল)।
ক্যাটাগরি: হায়ার সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
আদিব হাসান (আনন্দ মোহন কলেজ), মো. সানজিদ আনোয়ার (আনন্দ মোহন কলেজ)
প্রথম রানারআপ:
মো. নাজমুল হাসান সাকিব (আনন্দ মোহন কলেজ), এস এম ফারহান শাহরিয়ার আলমগীর (মনসুর মিন্টু মেমোরিয়াল কলেজ), মো. জাহিদ হাসান (আনন্দ মোহন কলেজ), সাইফ আল আরেফিন তকি (আনন্দ মোহন কলেজ)
দ্বিতীয় রানারআপ:
মো. হাদিদ হাসান (গুরুদয়াল গভ. কলেজ), মাহফুজুর রহমান (শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ), রাফি আল সামি যোজন (আনন্দ মোহন কলেজ)

কুষ্টিয়া-আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ক্যাটাগরি: প্রাইমারি
চ্যাম্পিয়ন
সুরাইয়া আকতার তিন্নী, (খাস মথুরাপুর (এ) গভ. প্রাইমারি স্কুল),  মো. ইসফাক আলম, (কুষ্টিয়া গভ. জিলা স্কুল), প্রতীক রসূল, (সানআপ ইন্টারন্যাশনাল ইম্মজুল অ্যান্ড কলেজ), ফারহানা ইসলাম, (মিশন স্কুল, কুষ্টিয়া)
প্রথম রানারআপ
সোয়েবুল ইসলাম, (দিনোময় বয়েজ গভ. প্রাইমারি স্কুল), সাইম আহমেদ, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), সুমাইয়া আক্তার, (পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজ)।
দ্বিতীয় রানাআপ:
রিয়ন পারভেজ, (পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজ), মো. দেহয়া জামান সারাদ, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল)
ক্যাটাগরি: জুনিয়র
চ্যাম্পিয়ন:
নুসরাত ইমরোজ, (কুষ্টিয়া গভ. হাইস্কুল), আবরার শেখ, (গাঙনী প্রি-ক্যাডেট জুনিয়র হাইস্কুল), আশফাক জলিল, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল)
প্রথম রানারআপ
ইবনুন নাফিস খান, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), মুস্তাফা বিন আসাদ, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), নাফিস ফুয়াদ তামিম, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), আবদুল্লাহ-আল-মুকিত, (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), সানজানা ফারহিন, (কুষ্টিয়া গভ. গার্লস হাইস্কুল)
রুবায়াতুল ইসলাম ঐশী, (কুষ্টিয়া গভ. গার্লস হাইস্কুল), রাইয়ান আহমেদ, (কুষ্টিয়া গভ. গার্লস হাইস্কুল),
দ্বিতীয় রানারআপ
আনিকা মির্জা বর্ণা, (কুষ্টিয়া গভ. গার্লস হাইস্কুল), শেখ আসিফ আহমেদ, সাজ্জাদ আহমেদ নিশান, রিসাদ সুলতান রুদ্ধ,মো. আকিকুর রহমান (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল), প্রজ্ঞা অমিতা মৃত্তিকা, (কুষ্টিয়া গভ. গার্লস হাইস্কুল)
ক্যাটাগরি: সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
তাসনিম ফারহান ফাতিন,  আবদুল্লাহ শাহরিয়ার (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল)
প্রথম রানারআপ
তারিক পারভেজ, (কুষ্টিয়া হাই স্কুল), শাম্মী আকতার, (মিলপারা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়),
দ্বিতীয় রানারআপ
মাহমুদুল ইসলাম, (উজান গ্রাম হাইস্কুল), হাজেরা খাতুন, নাহলী আকাশ লীনা, (কুষ্টিয়া গভ. গার্লস হাইস্কুল) তৌফিকুল ইসলাম (পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ), সাফিন ইসলাম ওহিন (কুষ্টিয়া জিলা স্কুল)
ক্যাটাগরি: হায়ার সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
আসিফ জামান, (কুষ্টিয়া গভ. কলেজ),  
প্রথম রানারআপ
মো. আকিব জামান, মো. মুশফিকুর রহমান (কুষ্টিয়া গভ. কলেজ),  
দ্বিতীয় রানারআপ
মো. মেজবাউর রহমান, সৌমিক সরকার, মো. ফাহিম আনজা (কুষ্টিয়া গভ. কলেজ), 

খুলনা আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ক্যাটাগরি: প্রাইমারি
চ্যাম্পিয়ন:
অর্ঘ্য সেন (খুলনা পাবলিক কলেজ), সানজানা শাহরিন শৈলী (গভ. করনেশন গার্লস হাইস্কুল), মো. জুলফিজুল (খুলনা জিলা স্কুল), হামিদ জুরাত বিন হাশেম (খুলনা পাবলিক কলেজ)
প্রথম রানারআপ:
অমিতাভ বিশ্বাস অমিত (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল), খন্দকার ইশরাক আহমদ (সাতক্ষীরা গভ. হাইস্কুল), দ্বিতীয় রানারআপ:
অনিরুদ্ধ গোস্বামী (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল), প্রান্তিক কুমার মণ্ডল (খুলনা জিলা স্কুল), সাইফ আল মাহমুদ (রিফাত) (সেন্ট যোসেফ হাইস্কুল, খুলনা), অর্থিত পাল (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল)
ক্যাটাগরি: জুনিয়র
চ্যাম্পিয়ন:
ফাহিম ফয়সাল (খুলনা পাবলিক কলেজ), হিসাম উজ-জামান (খুলনা জিলা স্কুল), গোধূলী রায় (নৈহাটি সেকেন্ডারি স্কুল), আবদুল্লাহ সাকিব (খুলনা জিলা স্কুল), নাফিস নন্দন অর্ক (খুলনা জিলা স্কুল),
প্রথম রানারআপ:
সমর্পণ বিশ্বাস (খুলনা জিলা স্কুল), সালমান সাজিদ (এসওএস হারমান মাইনর স্কুল), সৌমিত্র সাহা (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল), আসমা সাদিয়া (গভ. করনেশন গার্লস হাইস্কুল), রুবাইয়া রহমান (শিমলা) (গভ. করনেশন গার্লস হাইস্কুল), সতীর্থ সাহা (প্রত্যয়) (খুলনা জিলা স্কুল), সাজিদ আব্দুল্লাহ সাইমুন (খুলনা জিলা স্কুল), যারীফা তাবাসসুম (গভ. করনেশন গার্লস হাইস্কুল), মোস্তাজিসুল হক (খুলনা জিলা স্কুল), এস এম নাভীদ মাসরুর (খুলনা জিলা স্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ:
হিমেল সাহা (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল), মো. নাঈম হাওলাদার ইমন (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল), সার্জিলা শাহরীন জিমা (গভ. করনেশন গার্লস হাইস্কুল), নাঈমুল ইসলাম (খুলনা জিলা স্কুল), সিরাজুল আরেফিন (সাতক্ষীরা গভ. হাইস্কুল), জান্নাতুল নাঈম (এসওএস হারমান মাইনর স্কুল), রেজওয়ান আরেফীন (কুয়েট স্কুল), খান তালাল ফারহান (এসওএস হারমান মাইনর স্কুল)।
ক্যাটাগরি: সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
ফাহিম তাজওয়ার সৈকত (খুলনা পাবলিক কলেজ), আফ্রিদা নওরিন দিনা (গভ. ল্যাবরেটরি হাইস্কুল), জয়া কুণ্ডু (গভ. ল্যাবরেটরি হাইস্কুল)
প্রথম রানারআপ:
আহমেদ তারিক আব্দুল্লাহ (এসওএস হারমান মাইনর), অভিজিৎ দত্ত শাওন (বাগেরহাট গভ. হাইস্কুল), বিশ্বাস রুদ্র জ্যোতি আরকা (খুলনা জিলা স্কুল), কাজল খান (কুয়েট স্কুল),
দ্বিতীয় রানারআপ:
শাহনাওয়াজ শান্ত (খুলনা পাবলিক কলেজ), এস এম ফয়সাল নির্ঝর (খুলনা পাবলিক কলেজ), অনিক ঘোষ (খুলনা জিলা স্কুল), এস এম হোসেন আহমেদ (খুলনা পাবলিক কলেজ), আসিফ বিন সাঈদ (খুলনা জিলা স্কুল),

ক্যাটাগরি: হায়ার সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
সৌরভ সাহা দিপ (গভ. এম এম সিটি কলেজ), দিপন পাল (গভ. এম এম সিটি কলেজ), ইমতিয়াজ আহমেদ (সাতক্ষীরা গভ. কলেজ), তাহমিন আনজুম বিন হারুন (গভ. এম এম সিটি কলেজ)
প্রথম রানারআপ:
শেখ ইসমাইল হোসেন (সাতক্ষীরা গভ. কলেজ), সৌরভ দাস (গভ. এম এম সিটি কলেজ), রাইয়ান হাফিজ (গভ. এম এম সিটি কলেজ)
দ্বিতীয় রানারআপ:
এস এম সাহিদুজ্জামান অয়ন (গভ. এম এম সিটি কলেজ), তারিক আবদুল্লাহ মুন্না (খুলনা পাবলিক কলেজ), তানভির আহাদ জয় (গভ. এম এম সিটি কলেজ), সুমাইয়া দিপ্ত বিশ্বাস অর্ক (গভ. এম এম সিটি কলেজ), রামিত দত্ত (গভ. এম এম সিটি কলেজ), কাজী মেহেদি হাসান (খুলনা পাবলিক কলেজ)
নাইমুল ইসলাম (বাংলাদেশ নেভি কলেজ)।

ঝিনাইদহ আঞ্চলিক গণিত উৎসব


ক্যাটাগরি: প্রাইমারি
চ্যাম্পিয়ন
পবিত্র কুমার মণ্ডল, (নালডাঙ্গা ভূষণ শিশু একাডেমি), আনিকা সানজিদা উপমা, (ঝিনাইদহ গভ. গার্লস হাইস্কুল)
সুমাইয়া আক্তার চৈতী, মো. মাহাবুব হাসান সাদির
প্রথম রানারআপ
আসিফ শাহরিয়ার আলম, ওয়াসিফ হক, মো. সামিউল হাসান সিয়াম, রসনান
দ্বিতীয় রানারআপ
মো. তানভির রেজা, কাজী সুরাইয়া শোভা, প্রীয়ন্তী আহামেদ বুশরা, শহীদ রেদওয়ান রাফিদ, ইতিলা শরিফ
সানজিদা জেরিন প্রেমা, জাবিবা বিনতে জহির, মাইশা জামান রিম্মি
ক্যাটাগরি: জুনিয়র
চ্যাম্পিয়ন
শাশ্বত বিশ্বাস আবেগ, (ঝিনাইদহ গভ. হাইস্কুল), রিজভি হক সৈকত, (মহেশপুর পাইলট হাইস্কুল), আসিফ মাহমুদ জীবন, (ঝিনাইদহ গভ. হাইস্কুল)
প্রথম রানারআপ:
প্রেম, (কাঞ্চননগর এমএসসি), এ বি এম রাফিদ হাসান, (গভ. হাইস্কুল, ঝিনাইদহ), তাসকিরাতুন নাজমুল রাপ্তি, (ঝিনাইদহ গভ. গার্লস হাইস্কুল), মাহমুদুর রহমান, (কার্পাসডাঙ্গা হাইস্কুল), ফাতিমাতুজ জোহরা মিম্মি, (ঝিনাইদহ গভ. হাইস্কুল), ইকরা রহমান, (ঝিনাইদহ গভ. হাইস্কুল), মাহফুজুর রহমান, (মহেশপুর পাইলট স্কুল)
তাসমিয়া তানজিম তিমু, (ঝিনাইদহ গভ. গার্লস স্কুল), সুমাইয়া সুমি, (ঝিনাইদহ গভ. গার্লস স্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ
সাদিকুর রহমান, (ঝিনাইদহ গভ. হাইস্কুল), এম এম তৌফিক রোহান, (নলডাঙ্গা ধুসান পাইলট হাইস্কুল)
শাহরিয়ার মাহমুদ কল্লোল, (মহেশপুর পাইলট হাইস্কুল), মো. সারজিদ হাসান, (কাঞ্চননগর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ)
ক্যাটাগরি সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
এম এ সামি সাদমান, রেজওয়ানা পারভিন, আতকিয়া মায়েশা সাবা, তৌফিক শাহরিয়ার আলম, মো. ফাইজুল হক
প্রথম রানারআপ

দ্বিতীয় রানারআপ
মিঠুন কুমার দাস, মেজবাউল হাসান, আবু নায়িম,
ক্যাটাগরি: হায়ার সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
মো. মেহেদি হাসান সলিট, (গভ. কে সি কলেজ, ঝিনাইদহ) , সুমিয়া আক্তার নদী, (ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ),
প্রথম রানারআপ
আ ন ম. আলী মুর্তজা শিহাব, (গভ. কেসি কলেজ, ঝিনাইদহ), তামান্না আহসান তকী, (গভ. কেসি কলেজ, ঝিনাইদহ), সাইমুম রেজা অরিন, (গভ. কেসি কলেজ, ঝিনাইদহ)
দ্বিতীয় রানারআপ
মো. ইকরামুল ইসলাম, (দিশারী ইনস্টিটিউট), তাসরিক আহমেদ তš§য়, (গভ. কে সি কলেজ, ঝিনাইদহ), রিফাত খন্দকার, (গভ. কে সি কলেজ, ঝিনাইদহ), আবুল বাশার, (গভ. কে সি কলেজ, ঝিনাইদহ), খান মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, (গভ. কে সি কলেজ, ঝিনাইদহ)।

হবিগঞ্জ আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: বিকেজিসি গভ. গার্লস হাইস্কুল
ক্যাটাগরি: প্রাইমারি
চ্যাম্পিয়ন:
সৈয়দ ফাইজুর রহমান লিখন (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), আইমান তাজুয়ার আরিফ (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), দ্বিপতা ভট্টাচারজী (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), শ্যামলী রানী দাস (বিকেজিসি গভ. গার্লস হাইস্কুল)
প্রথম রানারআপ:
মিথীলা চৌধুরী (বিকেজিসি গভ. গার্লস হাইস্কুল), চৈতী কাপালী বৃষ্টি (বিকেজিসি গভ. গার্লস হাইস্কুল)
মো. আমজাদুল হক (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), সায়েম সরকার রাতুল (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), দেবযানী কর (বিকেজিসি গভ. গার্লস হাইস্কুল), সিদ্ধাত রাজ চৌধুরী (বার্ডস কেজি অ্যান্ড হাইস্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ:
শেয়া সায়ান্তী (দ্য ফ্লাওয়ারস কেজি অ্যান্ড হাইস্কুল, মৌলভীবাজার), আজরুফ চৌধুরী রিসান (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), রওনক জাহান ঐশী (বিকেজিসি গভ. গার্লস হাইস্কুল)

ক্যাটাগরি: জুনিয়র
চ্যাম্পিয়ন:
পিয়া দাশ পুরাকাস্ত (দ্য ফ্লাওয়ার কেজি অ্যান্ড হাইস্কুল), বিজয় ভট্টাচার্য (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল)
ইবনুল মুহতাদী (দ্য ফ্লাওয়ারস কেজি অ্যান্ড হাইস্কুল)
প্রথম রানারআপ:
দিপা বানাই (হোমল্যান্ড আইডিয়াল স্কুল), দিপ্তী পাল (বিকেজিসি গভ. গার্লস স্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ:
সৈকত দাশ (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), দ্রোহ দেব (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), শিমুল দাশ (হোমল্যান্ড আইডিয়াল স্কুল), সাদহুম ইসলাম (বানিয়াচং আদর্শ হাইস্কুল)

ক্যাটাগরি: সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
উৎস রয় শুভ (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), কে এ শাহরিয়ার তানভীর (বানিয়াচং আদর্শ হাইস্কুল)
প্রথম রানারআপ:
গাজী তৌফিক আহমেদ (বিএএফ শাহীন কলেজ, মৌলভীবাজার), পাবন তালুকদার (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), হেমন্ত দাশ অভীক (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), সবুজ চন্দ্র দাশ (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল)
দ্বিতীয় রানারআপ:
ইকবাল হোসেন (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), প্রাঙ্গণ তালুকদার (হবিগঞ্জ গভ. হাইস্কুল), হƒদয় গোপ (দীননাথ ইনস্টিটিউট বাহুবল)

ক্যাটাগরি: হায়ার সেকেন্ডারি
চ্যাম্পিয়ন:
ওয়ারদা জান্নাত জুহিন (বিএএফ শাহীন কলেজ, মৌলভীবাজার)
প্রথম রানারআপ:
মেহেদী রহমান (বিএএফ শাহীন কলেজ, মৌলভীবাজার), সুমাইয়া জাহান মিশু (জালালাবাদ ক্যান্ট. পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ)
দ্বিতীয় রানারআপ:
মো. সাইফুল ইসলাম (বৃন্দাবন গভ. কলেজ), জাইসা দাশ জয়া (বৃন্দাবন গভ. কলেজ), সাঈদা জান্নাতুস সাবা (বৃন্দাবন গভ. কলেজ), আনোয়ার হাকিম তামীম (বৃন্দাবন গভ. কলেজ), ইমন হোসেইন খান (সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট), অর্ণব চৌধুরী মিঠুন (বৃন্দাবন গভ. কলেজ)

রাজবাড়ী গণিত উৎসব

গণিত গড়ে যুক্তিবাদী মন

 

রাজবাড়ী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত আঞ্চলিক গণিত উৎসবে প্রশ্ন করছে এক খুদে গণিতবিদ l ছবি: প্রথম আলো

শীতের সকালে কুয়াশা ফুঁড়ে বের হতে থাকে ঝলমলে রোদ। উষ্ণতার সঙ্গে বাড়তে থাকে উচ্ছ্বসিত খুদে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি। সকাল সাড়ে আটটার মধ্যেই রাজবাড়ী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠ পরিপূর্ণ। গতকাল শনিবার সেখানে অনুষ্ঠিত হয় গণিত উৎসব।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতা আর প্রথম আলোর সার্বিক সহযোগিতায় রাজবাড়ীতে এ গণিত উৎসবে অংশ নেয় রাজবাড়ী ও ফরিদপুর জেলার ৮০০ শিক্ষার্থী। সকাল নয়টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম খান। পরে জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন রাজবাড়ী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আজিজা খানম এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন রাজবাড়ী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ জয়নাল আবেদিন।
এরপর ‘গণিত শেখো স্বপ্ন দেখো’ স্লোগান লেখা উৎসবের ব্যানার উড়িয়ে দেওয়া হয় সকালের রোদেলা আকাশে। উদ্বোধন ঘোষণা করা হয় রাজবাড়ী আঞ্চলিক গণিত উৎসবের।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘গণিত যারা সমাধান করতে পারে তারাই বুঝতে পারে এতে কত আনন্দ। একটু মন দিয়ে চেষ্টা করলেই খুব সহজেই গণিত সমাধান করা যায়।’
সকাল সাড়ে নয়টায় শুরু হয় উৎসবের মূল পর্ব পরীক্ষা। এরপর বিদ্যালয়ের মাঠে শুরু হয় গণিত জয়ের গান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে অংশ নেন রাজবাড়ী বন্ধুসভার বন্ধুরা।
এরপর শুরু হয় মজার মজার প্রশ্ন নিয়ে প্রশ্নোত্তর পর্ব। রাজবাড়ী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস প্রশ্ন করে, মানুষের মন কোথায় থাকে ও আকার কেমন? আলো একসঙ্গে কণা ও তরঙ্গের আচরণ করে কীভাবে—এ প্রশ্ন ছুড়ে দেয় ফরিদপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাসিফা তাসনিম। এ সময় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, রাজবাড়ী সরকারি কলেজের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হামিমুর রহমান, সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের গণিত প্রভাষক সুশান্ত কুমার দে, রাজবাড়ী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক সমীর ময় মণ্ডল, আরিফ হোসেন, রাজবাড়ী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক রেজাউল হক, রাজবাড়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের পদার্থের শিক্ষক ইতিকা রানী দাস।
পরে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার (এসপি) তাপতুন নাসরীন। তিনি বলেন, ‘গণিত মানুষকে যুক্তিবাদী হতে শেখায়। আর যারা যুক্তিবাদী তারা কখনো ইভ টিজিং, মাদক ও খারাপ কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে না। যুক্তিবাদী মন মানুষকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে।’
বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়ার্ড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান বলেন, মাকে খুশি করলে ভালো মানুষ হওয়া যায়। আর মাকে বড় করলে সেটা হয় দেশমাতৃকা। এ সময় তিনি ‘মাদক, মুখস্থ ও মিথ্যা’কে না বলতে শিক্ষার্থীদের শপথ করান।
উৎসবে অংশ নেয় শারীরিক প্রতিবন্ধী তামান্না আক্তার রিন্তু। সে ফরিদপুর সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। তিনি উৎসবে অংশ নেওয়ার অনুভূতি জানিয়ে প্রতিবেদককে বলেন, অংশ নিতে পেরে খুব ভালো লাগছে। এতে অনেক অভিজ্ঞতা হলো, অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম।
উৎসবের বিভিন্ন পর্ব সঞ্চালনা করেন গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও প্রথম আলোর যুব কর্মসূচি সমন্বয়ক মুনির হাসান এবং রাজবাড়ী বন্ধুসভার উপদেষ্টা শামীমা আক্তার মুনমুন।
অনুষ্ঠানস্থলে গণিত একাডেমির বই, তাম্রলিপি, রকমারি ডটকম ও বন্ধুসভার স্টলে শিক্ষার্থীরা ভিড় জমায়। উৎসবে সার্বিক সহযোগিতা করেন রাজবাড়ী বন্ধুসভার বন্ধুরা।


 

শরীয়তপুর গণিত উৎসবের খবর

     

কণ্ঠে তাদের স্বপ্নের কথা

 

শরীয়তপুরের পালং তুলাসার গুরুদাস সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গতকালের গণিত উৎসবে শিক্ষক ও অতিথিদের উদ্দেশে প্রশ্ন করছে এক শিক্ষার্থী l ছবি: প্রথম আলো

এক দিনের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারলে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া বন্ধ করবে শরীয়তপুর সরকারি কলেজের ছাত্রী আঁখি আলমগীর। ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসবের আঞ্চলিক পর্বের সঞ্চালক মুনির হাসানের এক প্রশ্নের জবাবে সে এমনই ইচ্ছার কথা জানিয়েছে।
শরীয়তপুরের পালং তুলাসার গুরুদাস সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে নয়টায় জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এবারের উৎসব। উদ্বোধন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ। এ সময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক রামচন্দ্র দাস, পুলিশ সুপার সাইফুল্লাহ আল-মামুন, গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান প্রমুখ।
শীত ও কুয়াশা উপেক্ষা করে বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীরা সকালে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছায়। কুইজ ও প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়ে তারা অতিথি ও শিক্ষকদের গণিতবিষয়ক নানা ধরনের প্রশ্ন করে। অতিথি ও শিক্ষকেরা সেসব প্রশ্নের উত্তর দেন এবং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ছাত্রছাত্রীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। কুইজ প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সঙ্গে অভিভাবকেরাও অংশ নেন এবং তাঁরাও সঞ্চালকের হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন।
ফলাফল ঘোষণার আগে বন্ধুসভার সদস্যরা গণিত না শেখার কুফল শীর্ষক নাটক প্রদর্শন করেন। এ ছাড়া নৃত্য ও সংগীত পরিবেশন করা হয়। পুরস্কার বিতরণী পর্বে বক্তব্য দেন অধ্যাপক মোহাম্মদ মুহাম্মদ কায়কোবাদ, পুলিশ সুপার সাইফুল্লাহ আল-মামুন, জেলা প্রশাসক রামচন্দ্র দাস প্রমুখ। গণিতকে জয় করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য ছাত্রছাত্রীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ। আর জেলা প্রশাসক রামচন্দ্র দাস শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেন।
অধ্যাপক কায়কোবাদ বলেন, বাংলাদেশ একটি দরিদ্র দেশ। এ দেশের মানুষের প্রচুর মেধা আছে। সে মেধাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে বিশ্ব দুয়ারে গৌরবের সঙ্গে দাঁড় করাতে হবে। সে কাজটি নতুন প্রজন্ম করতে পারবে।
প্রাথমিক পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন জাজিরা কিন্ডারগার্টেনের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী আবিবা আফরিন বলে, ‘প্রতিবছর প্রথম আলোর মাধ্যমে গণিত উৎসবের খবর জানতে পারি। সে গণিতভীতি দূর করে বিশ্বকে জয় করতে চাই।’
মূল মঞ্চের পাশে শরীয়তপুর বন্ধুসভা, গণিত অলিম্পিয়াড, রকমারি ডটকম, জাজিরা গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য বিজ্ঞান ক্লাব, তাম্রলিপি ও বিজ্ঞান একাডেমি প্রভৃতি সংগঠনের স্টল ছিল। সকাল সাড়ে নয়টা থেকে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত অনুষ্ঠান চলে। নিবন্ধিত মোট ৬০০ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে ৩৯৭ জন শরীয়তপুর আঞ্চলিক পর্বে অংশ নেয়। তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় ৪০ জন বিজয়ী হয়ে ঢাকায় অনুষ্ঠেয় উৎসবের মূল পর্বে অংশ গ্রহণের সুযোগ পেয়েছে।

 

 

সকাল থেকে চলছে শরীয়তপুরে গণিত উৎসব

 

শরীয়তপুরে গণিত উৎসবে শিক্ষার্থীরা। ছবি: প্রথম আলো

‘গণিত শেখো, স্বপ্ন দেখো’ স্লোগান সামনে রেখে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে নয়টা থেকে শরীয়তপুরে শুরু হয়েছে গণিত উৎসব। ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় ও প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় এবারের উৎসবের আয়োজনে আছে গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি।
শিক্ষার্থীদের গাণিতিক মেধার উৎকর্ষ বৃদ্ধি এবং থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় ৫৬তম আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে (আইএমও) অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য নির্বাচনের লক্ষ্য নিয়ে এ উৎসব শুরু হয়েছে।

সকালে শরীয়তপুরের পালং তুলাসার গুরুদাস সরকারি উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শহীদুল্লাহ। এ সময় জাতীয় পতাকা, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক রামচন্দ্র দাস এবং পুলিশ সুপার সাইফুল্লাহ আল মামুন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও প্রথম আলোর যুববিষয়ক কর্মসূচির সমন্বয়ক মুনির হাসান এবং গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ কায়কোবাদ।
শরীয়তপুর বন্ধুসভার সহযোগিতায় এ উৎসব চলবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। অনেক শিক্ষার্থী উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে এবারের উৎসবে অংশ নিচ্ছে।

 

রাঙামাটি ও চাঁদপুর গণিত উৎসবের খবর

     

গণিতে মিলবে জীবনের হিসাব

চাঁদপুর শহরের হাসান আলী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গণিত উৎসবে অতিথিদের উদ্দেশে প্রশ্ন এক শিক্ষার্থীর। গতকাল তার মতোই শত শত খুদে শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে স্কুলমাঠটি পরিণত হয়েছিল এক মিলনমেলায় l ছবি: প্রথম আলো

মানুষের জীবনটাই একটা গণিত। জীবনের ভালোমন্দ সবটাই গুনতে হয়; গুনতে হবেও। তাই তো গণিত জয়েই মিলতে পারে জীবনের হিসাব-নিকাশও। গণিত জয়ের স্বপ্নে বিভোর গণিত উৎসবের খুদে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এমন উপদেশ ছিল শিক্ষক ও গণিতবিদদের।
পৌষের শীত আর মেঘাচ্ছন্ন আকাশের মধ্যে সাতসকালেই উৎসবে মেতে উঠেছিল শিক্ষার্থীরাও। তাদের উচ্ছ্বাস-উল্লাসে জমে উঠেছিল গণিত উৎসবের আসর। গতকাল শনিবার চাঁদপুর ও রাঙামাটিতে বসে ১৩তম এ আসর। দুই স্থানে উৎসবে অংশ নেয় প্রায় ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে বিজয়ী ৮০ জন যাবে জাতীয় গণিত উৎসবে।
গণিত উৎসবের স্লোগান ‘গণিত শেখো, স্বপ্ন দেখো’। আয়োজক বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। পৃষ্ঠপোষক ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড। আর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রয়েছে প্রথম আলো।
চাঁদপুর: আনুষ্ঠানিকভাবে উৎসব শুরুর ঘণ্টা খানেক আগেই কানায় কানায় ভরে যায় শহরের হাসান আলী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। সকাল সাড়ে নয়টায় প্রথম আলো বন্ধুসভার সদস্যদের গাওয়া জাতীয় সংগীতে অংশ নিতে দাঁড়িয়ে যায় চাঁদপুর ও কুমিল্লার প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থী। এ সময় তাদের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা, বেলুন ও ইলিশের আদলে তৈরি প্ল্যাকার্ড।
জাতীয় পতাকা, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সূচনা হয় উৎসবের। হাসান আলী সরকারি উচ্চবিদ্যালয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ হোসেন উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠানে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক চাঁদপুর শাখার ব্যবস্থাপক মো. নুরুল আমিনসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও আমন্ত্রিত অতিথিরা অংশ নেন।
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মো. ইসমাইল হোসেন শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন, ‘গণিতের মাধ্যমে ঘটে মেধার বিকাশ, হয় আইকিউ উন্নত। বোঝা যায় ভালোমন্দ। এ জন্য আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই গণিত শেখা অপরিহার্য। এ উৎসবের মাধ্যমে গণিত সবার মধ্যে ছড়িয়ে যাবে, এটাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।’
চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মিহির লাল সাহা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, মানুষের জীবনটাই গণিত। গণিতকে জয় করলেই জীবনের হিসাবও মিলাতে পারবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সকাল ১০টায় শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় গণিত জয়ের প্রতিযোগিতায়। সোয়া এক ঘণ্টার পরীক্ষা শেষে শুরু হয় বন্ধুসভার সদস্য ও চাঁদপুরের শিল্পীদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পর্ব। ঘণ্টা খানেক শিল্পীরা নাচে-গানে মাতিয়ে তোলেন পুরো স্কুল প্রাঙ্গণ।
দুপুর সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক কাউন্সিলর মাহমুদুল হাসানের পরিচালনায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। শিক্ষক-অতিথিরা প্রশ্নের জবাব দেন। সেরা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় বই পুরস্কার। এরই ফাঁকে এক মিনিট করে শুভেচ্ছা বক্তব্যে অংশ নেন চাঁদপুর সরকারি কলেজের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, প্রভাষক শুক্কুর আলম মজুমদার, প্রভাষক মো. মাহফুজুর রহমান, ভেন্যু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক মনজুরুল আলম, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মোস্তফা কামাল, প্রথম আলোর কুমিল্লা অফিসের নিজস্ব প্রতিবেদক গাজীউল হক, চাঁদপুর প্রতিনিধি আলম পলাশ ও চাঁদপুর বন্ধুসভার সভাপতি আফরোজা খাতুন।
উৎসবের শেষ পর্যায়ে মাহমুদুল হাসান শিক্ষার্থীদের মাদক, মিথ্যা ও মুখস্থকে না বলার অঙ্গীকার করান। ভেন্যু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে স্মারক ক্রেস্ট ও বিজয়ী ৪০ শিক্ষার্থীকে দেওয়া হয় মেডেল ও সনদ।
রাঙামাটি: লেকার্স পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজে সকাল সাড়ে নয়টায় শুরু হয় গণিত উৎসব। প্রাইমারি, জুনিয়র, সেকেন্ডারি ও হায়ার সেকেন্ডারি ক্যাটাগরিতে রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলার ১৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে পাঁচ শ শিক্ষার্থী উৎসবে অংশগ্রহণ করে।
উৎসব উদ্বোধন করেন লেকার্স পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ এম এ মতিন। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে উত্তোলন করা হয় জাতীয় পতাকা, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা।
পতাকা উত্তোলন করেন অধ্যক্ষ এম এ মতিন, রাঙামাটি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ বাঞ্চিতা চাকমা, বাংলাদেশ গণিত অিলম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও প্রথম আলোর যুব কর্মসূচির সমন্বয়কারী মুনির হাসান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এম এ মতিন বলেন, ‘গণিত উৎসব শুরু হওয়ার পর থেকে আমাদের শিক্ষার্থীদের মাঝে গণিত-ভীতি কমে যাচ্ছে। গণিতকে এখন সবাই উৎসাহ নিয়ে দেখছে।’ রাঙামাটিতে এ উৎসব আয়োজন করায় পার্বত্য এলাকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিত নিয়ে কৌতূহল সৃষ্টির জন্য প্রথম আলো ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে কৃতজ্ঞতা জানান এম এ মতিন।
বাঞ্চিতা চাকমা বলেন, প্রথম আলো শিক্ষার্থী ও তরুণদের মেধাবিকাশে কাজ করে যাওয়ায় দেশে মেধার বিকাশ ঘটছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর অনুষ্ঠিত হয় সোয়া এক ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা। এরপর মুনির হাসানের সঞ্চালনায় শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। ছাত্রছাত্রীদের প্রশ্নের উত্তর দেন মুনির হাসানসহ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষক জাবেদ মোর্শেদ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির শিক্ষক নোভা আহমেদ ও আরশাদ চৌধুরী।
গণিত উৎসবে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪০ জন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়।

চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী গণিত উৎসবের খবর

সমস্বরে দেশ গড়ার শপথ

 

চট্টগ্রাম নগরের সেন্ট প্লাসিডস উচ্চবিদ্যালয়ে গতকালের গণিত উৎসবে শিক্ষক ও অতিথিদের সঙ্গে বিজয়ীরা l ছবি: প্রথম আলো

 

‘বিড়ালের চোখ রাতে জ্বলজ্বল করলেও মানুষের চোখ একই রকম জ্বলজ্বল করে না কেন?’, ‘টিকটিকি কেন দেয়াল থেকে পড়ে যায় না?’, ‘হার্ডওয়্যারকে হার্ড এবং সফটওয়্যারকে সফট কেন বলা হয়?’—শিক্ষার্থীদের এমন নানা প্রশ্নে জেরবার হয়েছেন ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসবের চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী পর্বে আসা অতিথি-বিশেষজ্ঞরা।
গণিতজয়ের পাশাপাশি দেশ এবং নিজেদের গড়ার শপথ নিয়েছে গতকাল শুক্রবার দিনব্যাপী উৎসবে আসা শিশু-কিশোরেরা। চট্টগ্রাম থেকে ৮০ ও নোয়াখালী অঞ্চল থেকে ৫০ জন প্রতিযোগী বিজয়ী হয়ে ঢাকায় উৎসবের মূল পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে।
চট্টগ্রাম: ‘গণিত শেখো স্বপ্ন দেখো’ স্লোগানে নগরের সেন্ট প্লাসিডস হাইস্কুল মাঠে গতকাল অনুষ্ঠিত উৎসবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭১৩ জন ছাত্রছাত্রী অংশ নেয়। উৎসবের আয়োজক বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি, ব্যবস্থাপনায় প্রথম আলো, আর সহযোগিতায় প্রথম আলো বন্ধুসভা, চট্টগ্রাম। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসানের সঙ্গে শিক্ষার্থীরা সমস্বরে শপথ নিয়েছে মিথ্যা, মুখস্থ ও মাদককে ‘না’ বলার।
সকালে দিনব্যাপী উৎসবের সূচনা হয় জাতীয়, আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ও বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে। তিনটি পতাকা উত্তোলন করেন যথাক্রমে সেন্ট প্লাসিড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ব্রাদার প্রদীপ লুইজ রোজারিও, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাঈদ মো. সোহেল ও প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। জাতীয় সংগীত ও উৎসব সংগীত পরিবেশন করেন বন্ধুসভার সদস্যরা।
উদ্বোধনের পর অনুষ্ঠিত গণিতবিষয়ক পরীক্ষা শেষে শিক্ষার্থীরা মেতে ওঠে নানা জিজ্ঞাসায়। তারা একটি স্বনির্ভর দেশ উপহার দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হানিফ সিদ্দিকী। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আরশাদ এম চৌধুরী বলেন, ‘খেলাধুলা, বিজ্ঞানচর্চা, সবকিছুই করতে হবে। তবেই গণিতকে জয় করা যাবে।’
শিক্ষার্থীদের নানা জিজ্ঞাসার জবাব দিয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মশিউর রহমান, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম, বন ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক উজ্জ্বল কুমার দেব ও প্রভাষক মোহম্মদ কামরুল হাসান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বন্ধুসভা চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম উদ্দিন।
নোয়াখালী: পৌষের শীত, মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টি উপেক্ষা করে নোয়াখালীর খুদে গণিতবিদেরা নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে গতকাল গণিত উৎসবে যোগ দেয়। সকাল সাড়ে নয়টায় নোয়াখালী বন্ধুসভার সদস্যদের জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। এ সময় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জান্নাতুল তাজেরীন। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন যথাক্রমে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য আবুল হোসেন এবং ডাচ্-বাংলা ব্যাংক চৌমুহনী শাখার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ফিরোজ আল-মামুন।
নোয়াখালী ও ফেনী জেলার ১০১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী আঞ্চলিক পর্বের এ উৎসবে যোগ দেয়। গণিতের ওপর সোয়া এক ঘণ্টার মূল্যায়ন পরীক্ষা শেষে শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। এই পর্ব সঞ্চালনা করেন জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাহমুদুল হাসান। তাঁর পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের প্রধান নিজাম উদ্দিন, সহকারী অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক ফাতেহা খানম এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের প্রভাষক আবিদুর রহমান। উৎসবে চারটি বিভাগে ৫০ জন শিক্ষার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে তাদের হাতে একটি করে পদক, টি-শার্ট ও সনদ তুলে দেওয়া হয়।