ঢাকায় হয়ে গেল এপিএমও
১৩ মার্চ বিশ্বের ২৬টি দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আঞ্চলিক গণিত অলিম্পিয়াডÑএশিয়ান প্যাসিফিক ম্যাথমেটিক্যাল অলিম্পিয়াডের (এপিএমও) ২৪তম আয়োজন। ২৪তম এপিএমওতে অংশ নেওয়া বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজে। এপিএমওর নিয়ম অনুযায়ী অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দেশের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা হয়েছে নিজ নিজ দেশে। এপিএমওর সদস্য ২৬টি দেশে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে পৃথিবীর এই সর্ববৃহৎ আঞ্চলিক গণিত অলিম্পিয়াড। তবে ভৌগোলিক অবস্থান ও সময়ের ব্যবধানের জন্য দেশভেদে কয়েক ঘণ্টার সময় পার্থক্য হয়ে থাকে। সে হিসাবে আমেরিকা অঞ্চলের দেশগুলোর অলিম্পিয়াড হয় ১২ মার্চ বিকেলে এবং বাংলাদেশসহ পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার দেশগুলোর অলিম্পিয়াড হয় ১৩ মার্চ সকালে। বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হলেও এপিএমওর পরীক্ষা হয় অভিন্ন প্রশ্নে। এবার অলিম্পিয়াডটি সমন্বয় করে জাপান। দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং প্রথম আলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে এপিএমওর আয়োজন করেছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এপিএমওতে সারা দেশ থেকে আসা প্রাক্-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ৯৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এবার অনুষ্ঠিত ২৪তম এপিএমওতে অংশগ্রহণকারী সানিডেল স্কুলের আল রোহিত হোসেনের সঙ্গে এসেছিলেন তাঁর মা। তিনি বলছিলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এ ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নিলে অভিজ্ঞতা বাড়ে, আবার অনেক কিছু শেখাও হয়, তাই এ প্রতিযোগিতায় আসা।’ তিনি আরও জানান, ‘অভিজ্ঞতা আর জানার বিষয়টি বাড়াতে এ ধরনের আয়োজন অনেক উপকারী।’
বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হলেও এপিএমওর পরীক্ষা হয় একই প্রশ্নে। মূল প্রশ্ন অলিম্পিয়াডে গণিতের পাঁচটি সমস্যা সমাধানের জন্য চার ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। প্রতিটি প্রশ্নের সর্বোচ্চ মান ছিল ৭। পরে সব শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। একই সঙ্গে প্রথম ১০ জনের ফলাফল এবং নমুনা হিসেবে প্রথম, তৃতীয় ও সপ্তম স্থান অধিকারীর উত্তরপত্র জাপানে পাঠানো হবে।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত এপিএমওতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।
১৩ মার্চ বিশ্বের ২৬টি দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আঞ্চলিক গণিত অলিম্পিয়াডÑএশিয়ান প্যাসিফিক ম্যাথমেটিক্যাল অলিম্পিয়াডের (এপিএমও) ২৪তম আয়োজন। ২৪তম এপিএমওতে অংশ নেওয়া বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজে। এপিএমওর নিয়ম অনুযায়ী অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দেশের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা হয়েছে নিজ নিজ দেশে। এপিএমওর সদস্য ২৬টি দেশে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে পৃথিবীর এই সর্ববৃহৎ আঞ্চলিক গণিত অলিম্পিয়াড। তবে ভৌগোলিক অবস্থান ও সময়ের ব্যবধানের জন্য দেশভেদে কয়েক ঘণ্টার সময় পার্থক্য হয়ে থাকে। সে হিসাবে আমেরিকা অঞ্চলের দেশগুলোর অলিম্পিয়াড হয় ১২ মার্চ বিকেলে এবং বাংলাদেশসহ পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার দেশগুলোর অলিম্পিয়াড হয় ১৩ মার্চ সকালে। বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হলেও এপিএমওর পরীক্ষা হয় অভিন্ন প্রশ্নে। এবার অলিম্পিয়াডটি সমন্বয় করে জাপান। দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং প্রথম আলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে এপিএমওর আয়োজন করেছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এপিএমওতে সারা দেশ থেকে আসা প্রাক্-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ৯৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এবার অনুষ্ঠিত ২৪তম এপিএমওতে অংশগ্রহণকারী সানিডেল স্কুলের আল রোহিত হোসেনের সঙ্গে এসেছিলেন তাঁর মা। তিনি বলছিলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এ ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নিলে অভিজ্ঞতা বাড়ে, আবার অনেক কিছু শেখাও হয়, তাই এ প্রতিযোগিতায় আসা।’ তিনি আরও জানান, ‘অভিজ্ঞতা আর জানার বিষয়টি বাড়াতে এ ধরনের আয়োজন অনেক উপকারী।’
বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হলেও এপিএমওর পরীক্ষা হয় একই প্রশ্নে। মূল প্রশ্ন অলিম্পিয়াডে গণিতের পাঁচটি সমস্যা সমাধানের জন্য চার ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। প্রতিটি প্রশ্নের সর্বোচ্চ মান ছিল ৭। পরে সব শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। একই সঙ্গে প্রথম ১০ জনের ফলাফল এবং নমুনা হিসেবে প্রথম, তৃতীয় ও সপ্তম স্থান অধিকারীর উত্তরপত্র জাপানে পাঠানো হবে।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত এপিএমওতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।
Share with others
Recent Posts
Recently published articles!
-
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
-
মুনির হাসান; বাথ, যুক্তরাজ্য থেকে