গণিতের মহা উৎসব শুরু হচ্ছে আজ
শিক্ষার্থীদের গণিতভীতি দূর করে তাদের গণিতের প্রতি আগ্রহী করে তোলা এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচনের উদ্দেশ্য নিয়ে আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে দেশব্যাপী ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব ২০১৭। আজ সকালে কুমিল্লার নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে সারা দেশের আঞ্চলিক গণিত উৎসব।
এবার ১৫টি আঞ্চলিক উৎসবে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেবে বলে আশা করছে আয়োজক কমিটি। সব আঞ্চলিক উৎসবের বিজয়ীরা আগামী ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে ঢাকায় জাতীয় গণিত উৎসবে অংশ নেবে। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় এই উৎসব দেশের হাইস্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে বড় মেধার উৎসবে পরিণত হয়েছে।
সাধারণভাবে গণিত উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাংশের গণিতের প্রতি ভীতি কমে যাচ্ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সভাপতি অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আইএমওতে ভালো করার পাশাপাশি দেশেও শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিতের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। তাদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আগ্রহ তৈরি হচ্ছে।’
ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন বলেন, ‘গণিত উৎসব কোনো প্রতিযোগিতার নয়, একটি আনন্দ আয়োজনের নাম। আমি মনে করি, গণিত উৎসব আমাদের জাতীয় জীবনের অর্জন।’
কাল ২০ ডিসেম্বর গণিত উৎসব হবে ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।
শিক্ষার্থীদের গণিতভীতি দূর করে তাদের গণিতের প্রতি আগ্রহী করে তোলা এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচনের উদ্দেশ্য নিয়ে আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে দেশব্যাপী ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব ২০১৭। আজ সকালে কুমিল্লার নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে সারা দেশের আঞ্চলিক গণিত উৎসব।
এবার ১৫টি আঞ্চলিক উৎসবে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেবে বলে আশা করছে আয়োজক কমিটি। সব আঞ্চলিক উৎসবের বিজয়ীরা আগামী ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে ঢাকায় জাতীয় গণিত উৎসবে অংশ নেবে। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় এই উৎসব দেশের হাইস্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে বড় মেধার উৎসবে পরিণত হয়েছে।
সাধারণভাবে গণিত উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাংশের গণিতের প্রতি ভীতি কমে যাচ্ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সভাপতি অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আইএমওতে ভালো করার পাশাপাশি দেশেও শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিতের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। তাদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আগ্রহ তৈরি হচ্ছে।’
ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন বলেন, ‘গণিত উৎসব কোনো প্রতিযোগিতার নয়, একটি আনন্দ আয়োজনের নাম। আমি মনে করি, গণিত উৎসব আমাদের জাতীয় জীবনের অর্জন।’
কাল ২০ ডিসেম্বর গণিত উৎসব হবে ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।
Share with others
Recent Posts
Recently published articles!
-
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
-
মুনির হাসান; বাথ, যুক্তরাজ্য থেকে
