২৫ তম এশিয়া প্যাসিফিক গণিত অলিম্পিয়াড (এপিএমও)

আগামী ১২ মার্চ মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় ২৫ তম এশিয়া প্যাসিফিক গণিত অলিম্পিয়াড (এপিএমও) সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, ঢাকায় (ঢাকা কলেজের পাশে ) অনুষ্ঠিত হবে। এপিএমও-তে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থী এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা অংশনিতে পারবে। এপিএমও-তে অংশগ্রহনের জন্য আগ্রহী শিক্ষার্থীদের  রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। 

রেজিস্ট্রেশনের জন্য যোগাযোগ:  প্রথম আলো অফিস, ১৯ কাওরানবাজার, ঢাকা। রেজিস্ট্রেশন শুরু ৭ মার্চ থেকে। আগে এলে আগে পাবেন ভিত্তিতে প্রথম ১০০ জনকে রেজিস্ট্রেশন করা হবে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।


এপিএমওর তারিখ   : ১২ মার্চ মঙ্গলবার ২০১৩।

এপিএমওর স্থান       : টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, ঢাকা (ঢাকা কলেজের পাশে)।

নবম বাংলাদেশ গণিত ক্যাম্প স্থগিত

বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি কর্তৃক আয়োজিত নবম বাংলাদেশ গণিত ক্যাম্প অনিবার্য কারনবশত স্থগিত করা হয়েছে। নতুন তারিখ চুড়ান্ত হলে বিস্তারিত তথ্যসহ ওয়েবসাইট ও ফেসবুক প্রকাশ এবং সকল ক্যাম্পাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানানো হবে । সৃষ্ট সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও অভিবাকদের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি।

উল্লেখ্য, ক্যাম্পটি ৫ মার্চ মঙ্গলবার দুপুর ১২.০০ টা ক্যাম্প শুরুর কথা ছিল ।

 


জাতীয় গণিত উৎসবের তারিখ অপরিবর্তিত

আগামীকাল ৫ ফেব্রুয়ারি হরতালের কারনে এসএসসি পরীক্ষা শুক্রবারে অনুষ্ঠিত হবে। এ কারনে জাতীয় গণিত উৎসব-২০১৩ এর তারিখ, সময় ও স্থান কোন পরিবর্তন হচ্ছে না । পূর্বনির্ধারিত তারিখ, স্থান ও সময়ে অনুযায়ি জাতীয় গণিত উৎসব অনুষ্ঠিত হবে।

জাতীয় উৎসবের স্থান: সেন্ট যোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল, আসাদ এভিনিউ, মোহাম্মদপুর ঢাকা ( আসাদগেট থেকে মোহাম্মদপুরের দিকে সামান্য এগোলেই হাতের বাঁ পাশে পড়বে স্কুলটি)।
তারিখ: ৮ ও ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, শুক্র ও শনিবার

রাজশাহী আঞ্চলিক গণিত উৎসব পিছালো আরও একদিন!

উৎসবের নতুন তারিখ ২৭ জানুয়ারি উল্লেখ্য, ২৬ জানুয়ারিতে উৎসবটি হওয়ার কথা ছিল। অনিবার্য কারনবশত: উৎসবটি এখন একদিন পিছিয়ে ২৭ জানুয়ারি রবিবার একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। সৃষ্ট সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। নতুন তারিখ:২৭ জানুয়ারি, রবিবার ভেন্যু:রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড মডেল স্কুল ও কলেজ

রাঙামাটি উৎসবের নতুন তারিখ ২৮ জানুয়ারি

২০ জানুয়ারি রোববার লেকার্স পাবলিক স্কুল ও কলেজে অনুষ্ঠেয় রাঙামাটি আঞ্চলিক গণিত উৎসব অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হয়েছে। উৎসবটি আগামী ২৮ জানুয়ারি সোমবার একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। সৃষ্ট সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট শিার্থী, শিক্ষক ও অভিবাকদের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব : রংপুর গণিতকে জয় করতে হবে

‘অঙ্কের জন্ম কত সালে’, ‘পদার্থ ও রসায়নে গণিত প্রয়োজন হয়, জীববিজ্ঞানে কেন প্রয়োজন হয় না, ‘শূন্য যৌগিক না মৌলিক সংখ্যা’, ‘সমুদ্রের পানি লবণাক্ত কেন’, ‘আলো ছাড়া কিছু দেখতে পারি না কেন’।
প্রশ্নগুলো খুদে গণিতপ্রেমীদের। তারা এ প্রশ্নগুলো তোলে রংপুর আঞ্চলিক গণিত উৎসবে। গতকাল শুক্রবার শীতের মিষ্টি সকালে উৎসবটি হয় রংপুর জিলা স্কুল মাঠে।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো একাদশ গণিত উৎসবের এবারের স্লোগান ‘গণিত শেখো, স্বপ্ন দেখো’। সেই লক্ষ্যে রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের ৫৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গণিতপ্রেমী ৮০০ শিক্ষার্থী গতকালের উৎসবে অংশ নেয়। তাদের স্বাগত জানানো হয় বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে।
সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে উৎসবের উদ্বোধন করেন রংপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক এ আর মিজানুর রহমান। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রধান এম আর হাফিজুর রহমান ও বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।
উদ্বোধন শেষে শিক্ষার্থীদের এক ঘণ্টা ১৫ মিনিটের মূল্যায়ন পরীক্ষা হয়। পরীক্ষা শেষে জিলা স্কুলের মাঠে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়। চলে বেলা দুইটা পর্যন্ত। এর ফাঁকে বন্ধুসভার সদস্যরা গণিতের গান ও ‘আমরা করব জয় এক দিন’ গান দুটি পরিবেশন করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষে প্রধান শিক্ষক এ আর মিজানুর রহমান বলেন, ‘সংস্কৃতির একটি বড় অংশ হলো গণিত। তাই গণিতকে ভয় পেলে চলবে না। জয় করতে হবে।’
শিক্ষক এম আর হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দেশটা মায়ের মতো। এ দেশের দামাল ছেলেরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। তাই মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাতে হবে আমাদের।’
আরও বক্তব্য দেন জিলা স্কুলের শিক্ষক শফিয়ার রহমান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের শিক্ষক রুহুল আমিন, শঠিবাড়ী ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক তারিক প্রধান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হামঞ্চাদ আলী, গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির একাডেমিক কাউন্সিলর তামিম শাহরিয়ার, বন্ধুসভার পার্থপ্রতিম রায় প্রমুখ।
উৎসব শেষে চার ভাগে ৫০ শিক্ষার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে তাদের একটি করে ক্রেস্ট, সনদ ও টি-শার্ট দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রাথমিকে ১১ জন, নিম্ন মাধ্যমিকে ১৫ জন, মাধ্যমিকে ১২ জন ও উচ্চমাধ্যমিকে ১২ জন জয়ী হয়েছে।
প্রাথমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র তন্ময় কুমার সরকার, তার সহপাঠী সুফি মো. ফারদিন, পুলিশ লাইন স্কুল ও কলেজের চতুর্থ শ্রেণীর গাওহারুল হাসান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের পঞ্চম শ্রেণীর মো. জায়িদ মাহমুদ।
নিম্ন মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর তাহমিদ আনজুম খান, তার সহপাঠী সৈয়দ মাহির, একই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র আনির মঞ্জুর ও জুবায়ের আরাফাত এবং রংপুর ক্যাডেট কলেজের অষ্টম শ্রেণীর আখিরুজ্জামান।
মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর জিলা স্কুলের দশম শ্রেণীর রিফায়েত ইসলাম, তার সহপাঠী আরিফ ইশতিয়াক, একই স্কুলের নবম শ্রেণীর নাজমুল হাসান, মিঠাপুকুর উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর মুনতাসির হাসান। উচ্চমাধ্যমিকে চাম্পিয়ন হয় রংপুর সরকারি কলেজের রেজোয়ানুল ইসলাম, রংপুর ক্যান্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের সায়েদুল মুরসালিন, কারমাইকেল কলেজের শাহরিয়ার আবির ও একই কলেজের তুরাস হক।

রাজশাহী আঞ্চলিক গণিত উৎসব স্থগিত

৬ জানুয়ারি, রোববার রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড মডেল স্কুল ও কলেজে অনুষ্ঠেয় রাজশাহী আঞ্চলিক গণিত উৎসব ২০১৩ অনিবার্য কারনবশত স্থগিত করা হলো।
স্থগিতের কারনে সৃষ্ট অসুবিধার জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকসহ সবার প্রতি আন্তরিক দু:খ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ গণিত অণলম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান। তিনি জানান, উৎসবের নতুন তারিখ পরবর্তী সময়ে প্রথম আলো পত্রিকায় ঘোষণার মাধ্যমে জানানো হবে।

ঠাকুরগাঁও গণিত উৎসব: ভীতি কাটিয়ে গণিতকে ভালোবাসতে হবে

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি | তারিখ: ০৪-০১-২০১৩

কয়েক দিনের হাড় কাঁপানো ঠান্ডা আর কুয়াশা কাটিয়ে সকাল থেকেই ঝলমলে রোদ। সেই ঝলমলে সকালকে আরও রাঙিয়ে তুলেছে উৎসবের বর্ণাঢ্য আয়োজন। এই উৎসব গণিত জয়ের উৎসব।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো একাদশ গণিত ২০১৩-এর আঞ্চলিক পর্বে গতকাল বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয় মাঠে গণিত উৎসবের আয়োজন করা হয়। গণিত জয়ের স্বপ্ন নিয়ে ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও দিনাজপুরের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহস্রাধিক খুদে গণিতবিদ উৎসবে যোগ দেয়।
সকাল সাড়ে নয়টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আখতারুজ্জামান। এ সময় বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হামমাদ আলী আঞ্চলিক গণিত উৎসবের পতাকা উত্তোলন করেন।
পতাকা উত্তোলনের পর খুদে গণিতবিদেরা পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর পরই শুরু হয় সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। মুনির হাসান ও একাডেমিক কাউন্সিলর তামীম শাহরিয়ারের সঞ্চালনায় একজন শিক্ষার্থীর প্রশ্ন ছিল—পাটিগণিতের জনক কে? যখন শূন্য আবিষ্কৃত হয়নি, তখন মানুষ কীভাবে গণনা করত? পৃথিবী কিসের ওপর ভর করে ঘোরে? মানুষ আঘাত পেলে ভাষা হারিয়ে যায় না কেন—এমন সব মজার মজার প্রশ্ন করে শিক্ষার্থীরা।
প্রশ্নের উত্তর দেন দিনাজপুরের হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র সরকার, দিনাজপুরের পরমাণু চিকিৎসা ও আলট্রাসাউন্ড কেন্দ্রের পরিচালক বি কে বোস, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক গোলাম রসুল, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আবদুল হাই, ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজের শিক্ষক অজিত রায় প্রমুখ।
এ পর্বে শিক্ষার্থীদের মুখস্থ, মাদক ও মিথ্যাকে না বলা এবং মা, দেশ, বাংলা ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর অঙ্গীকার করানো হয়। পরে বন্ধুসভার সদস্যরা গান ও নাচ পরিবেশন করেন। শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র গণিতের ভীতি দূর করতে বারবার অনুশীলনের পরামর্শ দেন। মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ভীতি কাটিয়ে গণিতকে ভালোবাসতে হবে।
গণিত প্রতিযোগিতায় প্রাথমিক শ্রেণীতে ১২ জন, জুনিয়রে ১২ জন, মাধ্যমিকে ১৩ জন ও উচ্চমাধ্যমিকে ১৩ জন জয়ী হয়। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে বিজয়ীদের ক্রেস্ট, সনদ ও টি-শার্ট দেওয়া হয়। প্রাথমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় দিনাজপুর জিলা স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর হামিম রহমান, তার সহপাঠী রিফাত আনজুম, স্কলাস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর নওশিন রানা চৌধুরী ও ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর মো. শাহরিয়ার মোর্শেদ।
জুনিয়রে দিনাজপুর জিলা স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর রেশমান মুবতাসিম, তার সহপাঠী এম জি এম শাহরিয়ার, একই বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর সাহিব আল কাউসার ও ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর জিনিয়াস চ্যাম্পিয়ন হয়। মাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন হয় সেন্ট ফিলিফস উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর কুশল পোদ্দার, দিনাজপুর জিলা স্কুলের দশম শ্রেণীর মো. রেজানুর রহমান, দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর সোমলতা দেব, একই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর রিচিতা খন্দকার ও ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর মুহামঞ্চদ আদিব আল হামিম।
উচ্চমাধ্যমিকে চ্যাম্পিয়ন পাঁচজনই দিনাজপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। এরা হলো: ভাস্বর রায়, মুবাশ্বির রহমান, অভিষেক আগরওয়াল, মো. সাহিব নিহাল ও রাহাত আহমেদ।

আঞ্চলিক গণিত উৎসব ২০১৩ কবে কোথায়

অঞ্চল: রংপুর

ভেন্যু স্কুলের নাম: রংপুর জিলা স্কুল।
উৎসবের তারিখ: ৪ জানুয়ারি, শুক্রবার ২০১৩।


অঞ্চল: বগুড়া

ভেন্যু স্কুলের নাম: বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজ, নিশিন্দারা, বগুড়া।
উৎসবের তারিখ: ৫ জানুয়ারি, শনিবার ২০১৩।

 

অঞ্চল: বরিশাল

উৎসবের স্থান: বরিশাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বরিশাল।

উৎসবের তারিখ: ৯ জানুয়ারি, বুধবার ২০১৩।

 

অঞ্চল: খুলনা

উৎসবের স্থান: সেন্ট যোসেফ হাইস্কুল, খুলনা।

উৎসবের তারিখ: ১০ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার ২০১৩।


অঞ্চল: যশোর

উৎসবের স্থান: যশোর জিলা স্কুল।

উৎসবের তারিখ: ১১ জানুয়ারি, শুক্রবার ২০১৩।


অঞ্চল: ফরিদপুর

উৎসবের স্থান: ফরিদপুর জিলা স্কুল, ফরিদপুর।

উৎসবের তারিখ: ১২ জানুয়ারি, শনিবার ২০১৩।


অঞ্চল: ঢাকা-১ 

উৎসবের স্থান:বি সি এস আই আর উচ্চ বিদ্যালয়, সায়েন্স ল্যাবরেটরি , ঢাকা।

উৎসবের তারিখ: ১৮ জানুয়ারি, শুক্রবার ২০১৩।


অঞ্চল: জামালপুর:

উৎসবের স্থান: জামালপুর জিলা স্কুল, জামালপুর।
উৎসবের তারিখ: ১৪ জানুয়ারি, সোমবার ২০১৩


অঞ্চল: ময়মনসিংহ

উৎসবের স্থান: প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাই স্কুল, ময়মনসিংহ।
উৎসবের তারিখ: ১৫ জানুয়ারি, মঙ্গলবার ২০১৩


অঞ্চল: রাঙামাটি

উৎসবের স্থান: লেকার্স পাবলিক স্কুল ও কলেজ, রাঙামটি।
উৎসবের তারিখ: ২০ জানুয়ারি, রোবার ২০১৩


অঞ্চল: চট্টগ্রাম

উৎসবের স্থান: চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল, চট্টগ্রাম।
উৎসবের তারিখ:২১ জানুয়ারি, সোমবার


অঞ্চল: সিলেট:
উৎসবের স্থান: কিশোরী মোহন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, সিলেট।
উৎসবের তারিখ: ২২ জানুয়ারি, মঙ্গলবারৱ


অঞ্চল: ঢাকা- ২

উৎসবের স্থান: রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা।
উৎসবের তারিখ: ২৫ জানুয়ারি, শুক্রবার ২০১৩


অঞ্চল: রাজশাহী

ভেন্যু স্কুলের নাম: রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড মডেল স্কুল ও কলেজ।
উৎসবের তারিখ: ২৬ জানুয়ারি, রোববার ২০১৩।


 ....................................................................................................................

শেষ হল ঠাকুরগাও আঞ্চিলক গণিত উৎসব ২০১৩

আজ বিকেল প্রায় তিনটার দিকে শেষ হলো ঠাকুরগাও আঞ্চলিক গণিত উৎসব ২০১৩ । ফোনে পাওয়া তথ্য মতে খুবই সুন্দর ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে উৎসবটি। প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত উৎসবে স্থানীয় শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থীসহ ঐ এলাকার মানুষদের অংশগ্রহন ও সহযোগিতা ছিল খুব ভালো। উৎসবে মোট ৫০ জনকে জাতীয় অলিম্পিয়াডের জন্য মনোনীত করে তাদের ক্রেস্ট, সনদ ও টি-শার্ট দেওয়া হয়। বিজয়ীরা আগামী ৮ ও ৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জাতীয় উৎসবে যোগ দেবে।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় গণিত দল এখন ঠাকুরগাও থেকে রংপুরের দিকে রওনা দিবে। আগামীকাল রংপর জিলা স্কুলে রংপুর অঞ্চলের উৎসব অনুষ্ঠিত হবে।
জয়তু গণিত উৎসব !