বগুড়ায় আঞ্চলিক গণিত উৎসব: গণিত জয়ের স্বপ্ন সত্যি হবেই

 

Math Olympiad 2017 logo


আজকের তরুণ প্রজন্ম গণিত জয়ের যে স্বপ্ন দেখছে, তা সত্যি হবেই। গণিত নিয়ে সব ভীতি কাটিয়ে তারা সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছাবেই। সেই দিন খুব বেশি দূরে নয়। বগুড়ার বিয়াম মডেল ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে গতকাল শনিবার ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসবের আঞ্চলিক আসর থেকে এমন প্রত্যয়ের কথা শোনা গেল শিক্ষার্থী ও অতিথিদের কণ্ঠে।

রংবেরঙের স্কুল পোশাক পরে আসা সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর হইচই আর উল্লাসে মুখরিত হয়ে উঠেছিল কলেজ চত্বর। তাদের মুখরতা কনকনে শীতের সকালে উৎসবে আসা অতিথি ও অভিভাবকদেরও যেন ছুঁয়ে গিয়েছিল। উৎসবে বগুড়া ছাড়াও জয়পুরহাট, গাইবান্ধা ও সিরাজগঞ্জ জেলার শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে এবং প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় এ অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।
সকাল নয়টায় সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। বগুড়ার জেলা প্রশাসক মো. আশরাফ উদ্দিন জাতীয় পতাকা, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুস্তাফিজুর রহমান জাতীয় অলিম্পিয়াডের পতাকা এবং ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বগুড়া শাখার ব্যবস্থাপক ফজলুল কবির আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন। পরে বেলুন উড়িয়ে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসক।
গণিত শেখার প্রতি শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দিয়ে জেলা প্রশাসক মো. আশরাফ উদ্দিন বলেন, গণিত নিয়ে একসময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি ও আতঙ্ক ছিল। এখন তা ভীতির বিষয় নয়। শিক্ষার্থীরা আনন্দ নিয়ে এই গণিত উৎসবে যোগ দিচ্ছে। ভীতি কাটিয়ে এই বিষয়টি শিক্ষার্থীদের কাছে সহজ করে তুলে ধরার ক্ষেত্রে অনবদ্য ভূমিকা পালন করছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো। গণিত জয়ের স্বপ্ন একদিন সত্যি হবেই।
জেলা প্রশাসক বলেন, যারা সেরা তারা কখনো মাদক নেয় না। মিথ্যা বলে না। দুর্নীতি করে না। আর সেরা মেয়েরা কখনো বাল্যবিবাহে রাজি হয় না।
এরপর গণিতের ওপর ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিটের মূল্যায়ন পরীক্ষা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় দ্বিতীয় পর্ব। বগুড়ার আমরা কজন শিল্পীগোষ্ঠীর নৃত্যশিল্পীরা অনুষ্ঠানে দুটি নাচ পরিবেশন করেন। সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী লাবণ্য ও তার দল গণিতের গান গেয়ে শোনায়। এরপর শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। এ পর্ব সঞ্চালন করেন জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াড দলের মাহমুদুল হাসান সোহাগ। শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তর দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক খায়রুল আলম, সরকারি আজিজুল হক কলেজের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আলম মণ্ডল, রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারুক আহমেদ এবং পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক মাহফুজুর রহমান। এ পর্বে শিক্ষার্থীদের মাদক, মিথ্যা ও মুখস্থকে ‘না’ বলে শপথ করান মাহমুদুল হাসান। অতিথিদের বক্তব্য ও আঞ্চলিক পর্বে বিজয়ীদের হাতে পদক তুলে দেওয়ার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
অতিথির বক্তব্যে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বগুড়ার ব্যবস্থাপক ফজলুল কবির বলেন, গণিত শিখে জীবন সুন্দর করে গড়ে তুলতে হবে। দেশের জন্য কাজ করতে হবে।
বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সুন্দর আগামীর জন্য শিক্ষার্থীদের আলোকিত মানুষ হতে হবে। গণিত জয়ের এই চ্যালেঞ্জের জন্য শিক্ষার্থীদের নিজেকে তৈরি থাকতে হবে। গণিত জয়ের মাধ্যমে বিশ্বকে জয় করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগী অধ্যাপক খায়রুল আলম, প্রথম আলোর বগুড়ার অফিস ব্যবস্থাপক শরিফুল ইসলাম ও আঞ্চলিক বিক্রয় নির্বাহী জাকির হোসাইন বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠান শেষে প্রাথমিক ক্যাটাগরিতে ১৬, জুনিয়র ক্যাটাগরিতে ১৩, সেকেন্ডারিতে ১৫ এবং হায়ার সেকেন্ডারি ক্যাটাগরিতে ১৫ জনসহ মোট ৫৮ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করে তাদের হাতে মেডেল, টি-শার্ট ও ঢাকার চিঠি তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মুস্তাফিজুর রহমানের হাতে তুলে দেওয়া হয় ভেন্যু স্মারক।

ঢাকা অঞ্চলিক গণিত উৎ​সবের রেজিস্ট্রেশন শেষ

পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ি গতকাল ২৩ ডিসেম্বর ২০১৬ সকাল থেকে ঢাকা আঞ্চলিক গণিত উৎসবের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়। রেজিস্ট্রেশন শুরুর দ্বিতীয় দিন অাজ ২৪ ডিসেম্বর ‘আগে এলে আগে’ ভিত্তিতে নির্ধারিত সংখ্যক শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি। 


 

রংপুর আঞ্চলিক গণিত উৎসব: উৎসবে এসে গণিত সহজ

গণিত নিয়ে পরীক্ষা চলছে। সমাধান নিয়ে ভাবছে শিশুটি। গতকাল রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত গণিত উৎসবের দৃশ্য l ছবি: প্রথম আলোগণিত নিয়ে পরীক্ষা চলছে। সমাধান নিয়ে ভাবছে শিশুটি। গতকাল রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত গণিত উৎসবের দৃশ্য l ছবি: প্রথম আলো

 

যখন অঙ্ক করি, মনে হয় শুধু অঙ্কই করি। আবার কখনো কিছুতেই অঙ্ক ভালো লাগে না। কেন এমন হয়? গণিত দিয়ে কেন নিজের নাম লেখা যায় না? আকাশের তারাগুলো কেন পাঁচকোনা বিশিষ্ট মনে হয়? খুদে গণিতবিদদের এমনই নানা মজার প্রশ্ন আর মঞ্চে উপস্থিত অতিথিদের উত্তরের মধ্য দিয়ে গতকাল শুক্রবার রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে গণিত উৎসবের আঞ্চলিক পর্ব।
ছুটির দিনে কুয়াশায় ঢাকা চারপাশ; সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস—কিছুই ঠেকাতে পারেনি খুদে গণিতবিদদের। সাতসকালেই ভরে গিয়েছিল রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের মাঠটি। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগেই যেন শুরু হয়ে যায় গণিত উৎসব। প্রথম আলো বন্ধুসভার স্টল ও বইয়ের দোকানে তখনো উপচে পড়া ভিড়। তবে ঘড়িতে যখন সকাল সাড়ে আটটা, তখনই মঞ্চে বেজে উঠল জাতীয় সংগীত। শুরু হলো গণিত উৎসব। সহস্র কণ্ঠে ঘোষিত হলো সবার কাছে সহজ হয়ে গেছে গণিত।
বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজন, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় গতকালের এ উৎসবে অংশ নেয় রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৯০৩ জন শিক্ষার্থী।
উদ্বোধনী পর্বে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা, আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পতাকা উত্তোলন করেন যথাক্রমে রাজশাহী জেলা প্রশাসক কাজী আশরাফ উদ্দিন, রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক নূরজাহান বেগম ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের স্থানীয় ব্যবস্থাপক নজরুল ইসলাম। বেলুন উড়িয়ে জেলা প্রশাসক উৎসবের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, প্রথম আলো নবীন শিক্ষার্থীদের সুন্দর পথের সন্ধান দেখাচ্ছে। চমৎকার এ আয়োজনের জন্য তিনি প্রথম আলো কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
উদ্বোধনী শেষে শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় এক ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষায়। সোয়া ১১টায় হল থেকে বেরিয়ে আসে শিক্ষার্থীরা। এ সময় মঞ্চে বেজে ওঠে গণিতের গান। সঙ্গে সঙ্গে কে কার আগে মঞ্চের সামনে বসবে, তা নিয়ে শুরু হয় শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতা।
এরপর শুরু হয় উৎসবের সবচেয়ে মজার পর্ব—প্রশ্নোত্তর। এ সময় মঞ্চে ছিলেন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইকবাল মতিন, অধ্যাপক ফিরুজ আলম, সহকারী অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব, রাজশাহী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ আবদুস সামাদ প্রমুখ। এই পর্বে শিক্ষার্থীরা মজার মজার প্রশ্ন করে পুরস্কার জিতে নেয়।
দুপুরের বিরতির পর উৎসব শুরু হয় বন্ধুসভার বন্ধু রেজাউল করিমের গান দিয়ে। উপস্থিত সবাই গানের সঙ্গে ঠোঁট মেলায়। কয়েকজন শিক্ষার্থী গান ও কবিতা আবৃত্তি করে শোনায়। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সদস্য জাহিদ হুসাইন শিক্ষার্থীদের মুখস্থ, মাদক ও মিথ্যাকে না বলার অঙ্গীকার করান।
পুরস্কার বিতরণের আগে এক মিনিট পর্বে অতিথিরা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। এ সময় অধ্যাপক ইকবাল মতিন অমসৃণ খেজুরগাছ থেকে মিষ্টি রস বের করার সঙ্গে তুলনা করে গণিতের অধ্যয়ন করার কথা বলেন। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, গণিত কঠিন নাকি সহজ? উত্তরে খুদে গণিতবিদেরা সহস্র কণ্ঠে বলে ওঠে, উৎসবে এসে সহজ হয়ে গেছে গণিত।
উৎসবের সমাপনী পর্বে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এতে প্রাথমিক ক্যাটাগরিতে ১২, জুনিয়রে ২৪, সেকেন্ডারিতে ১৭ ও হায়ার সেকেন্ডারিতে ১২ জনকে পদক ও টি-শার্ট দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রথম আলোর রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক নূরজাহান বেগমের হাতে ভেন্যু স্মারক তুলে দেন।

কুমিল্লা অঞ্চল : গণিত জয়ের উৎসব আবার শুরু

কুমিল্লার নবাব ফয়জুন্নেছা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত হয় গণিত উৎসব। এতে প্রশ্ন করছে এক শিক্ষার্থী l প্রথম আলোকুমিল্লার নবাব ফয়জুন্নেছা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত হয় গণিত উৎসব। এতে প্রশ্ন করছে এক শিক্ষার্থী l প্রথম আলো

 

বছর ঘুরে দেশব্যাপী আবার শুরু হলো আঞ্চলিক গণিত উত্সব। ‘গণিত শেখো, স্বপ্ন দেখো’ স্লোগান সামনে রেখে কুমিল্লা থেকে শুরু হলো এবারের উত্সব। এতে যোগ দিতে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই খুদে গণিতবিদদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে কুমিল্লা নগরের নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। উৎসবে গণিতকে জয়ের অঙ্গীকার করে শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের গণিতভীতি দূর করে গণিতের প্রতি তাদের আগ্রহী করে তোলা এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচনের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব ২০১৭। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় ও প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই উৎসব।
গতকাল গণিত উত্সবে কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৭০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
দিনব্যাপী এই উত্সবের মূল আয়োজন ছিল গণিত অলিম্পিয়াড (প্রতিযোগিতা), প্রশ্নোত্তর পর্ব, রুবিকস কিউব প্রতিযোগিতা, সমাপনী পর্ব ও পুরস্কার বিতরণ। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সকাল নয়টায় শুরু হয় উদ্বোধনী পর্ব।
জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন উড়িয়ে উত্সব উদ্বোধন করেন নবাব ফয়জুন্নেছা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রোকসানা ফেরদৌস মজুমদার। এ সময় আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের গণিত বিভাগের সাবেক অধ্যাপক সুনীল চন্দ্র দাস। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির পতাকা উত্তোলন করেন উদ্বোধনী পর্বের প্রধান অতিথি ব্রিটেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও বাংলাদেশ গণিত সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মো. আবদুস সাত্তার। উদ্বোধনী পর্বের বক্তব্যে অধ্যাপক মো. আবদুস সাত্তার বলেন, ‘গণিতের প্রতি মানুষের ভীতি এখন আর নেই। স্কুলে পড়া অবস্থায় আমরা গণিতকে ভয় পেতাম। এখন খুদে শিক্ষার্থীরা গণিতকে জয় করছে।’
৯টা ৪৫ মিনিটে শুরু হয় উৎসবের মূল আয়োজন গণিত প্রতিযোগিতা। এতে প্রাইমারি, জুনিয়র, সেকেন্ডারি ও হায়ার সেকেন্ডারি ক্যাটাগরিতে শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। বেলা সোয়া ১১টায় শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। খুদে গণিতবিদদের প্রশ্নের উত্তর দেন অধ্যাপক সুনীল চন্দ্র দাস ছাড়াও মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. আবুল খায়ের, আন্তর্জাতিক ক্লাউড কম্পিউটিং বিশেষজ্ঞ মাহাদী উজ জামান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান। এ পর্ব পরিচালনা করেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান। এ পর্ব শেষে শিক্ষার্থীরা হাত উঁচিয়ে মাদক, মিথ্যা ও মুখস্থকে ‘না’ বলার অঙ্গীকার করে।
বেলা একটায় সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কুন্ডু গোপীদাস, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুল খালেক, কুমিল্লা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দা বিলকিস আরা বেগম প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপাচার্য আলী আশরাফ বলেন, ‘সারা দেশে এই উত্সব গণিতের আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। দৈনন্দিন জীবনে গণিত ছাড়া কেউ চলতে পারে না। হিসাব করেই মানুষ এগিয়ে যাচ্ছে। যে গণিতে ভালো, সে সব বিষয়ে ভালো।’
উৎসবে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে ১৩, জুনিয়রে ২১, সেকেন্ডারিতে ১৫ ও হায়ার সেকেন্ডারিতে ১১ জনকে পুরস্কার হিসেবে মেডেল, সনদ, টি-শার্ট ও প্রথম আলো পত্রিকা দেওয়া হয়। নবাব ফয়জুন্নেছা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে দেওয়া হয় ক্রেস্ট।
এবার ১৫টি আঞ্চলিক উৎসবে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেবে বলে আশা করছে আয়োজক কমিটি। এই উৎসবের বিজয়ীরা আগামী ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জাতীয় গণিত উৎসবে অংশ নেবে।

২৩ ডিসেম্বর ২০১৬ শুক্রবার থেকে ঢাকা অঞ্চলের রেজিস্ট্রেশন শুরু

 

Math Olympiad 2017 logo


 

 

ঢাকা অঞ্চল

অন্তর্ভুক্ত জেলাসমূহ: ঢাকা মহানগর, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও মানিকগঞ্জ৷

যোগাযোগ: প্রথম আলো কার্যালয়, সিএ ভবন, ১০০ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ানবাজার, ঢাকা–১২১৫।

ফোন: ০১৯৭১৩৮৫৫৫১, ০১৭১১০০৪৬০০ ও ০১৬৮৩৮৫৫৫৮৩।


ক্যাটাগির:

প্রাইমারি—তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি বা সমমান এবং স্ট্যান্ডার্ড-৩ থেকে স্ট্যান্ডার্ড-৫।

জুনিয়র—ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি বা সমমান এবং স্ট্যান্ডার্ড-৬ থেকে স্ট্যান্ডার্ড-৮।

সেকেন্ডারি—নবম, দশম শ্রেণি ও এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান এবং ও লেভেল এবং ও লেভেল পরীক্ষার্থী।

হায়ার সেকেন্ডারি—একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান এবং এ লেভেল এবং এ লেভেল পরীক্ষার্থী।

লক্ষ রাখুন

  • ‘আগে এলে আগে’ ভিত্তিতে নির্ধারিত সংখ্যক শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন করা হবে। 
  • চারটি ক্যাটাগরিতে গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে।
  • ২০১৬ সালের অধীত শ্রেণী অনুযায়ী ক্যাটাগরি নির্ধারিত হবে।
  • ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে কেউ অংশ নিতে পারবে।
  • রেজিস্ট্রেশন করার সময় শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র, বেতনের রসিদ, ফলাফলের বিবরণী কিংবা যেকোনো একটি প্রমাণ হিসেবে দেখাতে হবে।

ফেনীতে আঞ্চলিক গণিত উৎসব শুরু : পৃথিবীর সব দেশে গণিতের ভাষা এক

ফেনীতে আঞ্চলিক গণিত উৎসবের উদ্বোধন করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসক মো. আমিন উল আহসান জাতীয় পতাকা, ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত নাথ বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফেনী শাখার ব্যবস্থাপক মো. হারুন উর রশীদ খান আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন। ছবি: ছবি: আবু তাহেরফেনীতে আঞ্চলিক গণিত উৎসবের উদ্বোধন করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসক মো. আমিন উল আহসান জাতীয় পতাকা, ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত নাথ বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফেনী শাখার ব্যবস্থাপক মো. হারুন উর রশীদ খান আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন। ছবি: ছবি: আবু তাহের

 

আমাদের জীবন চলার পথে গণিত খুব দরকার, গণিতকে ভয় না পেয়ে জয় করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ফেনী জেলা প্রশাসক মো. আমিন উল আহসান।

আজ মঙ্গলবার সকালে ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত আঞ্চলিক গণিত উৎসবের উদ্বোধন করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আমিন উল আহসান এ কথা বলেন। তিনি বলেন, জ্ঞানের পরিধি, বুদ্ধি গণিতের মাধ্যমে বৃদ্ধি পায়।

জেলা প্রশাসক বলেন, গণিত একটি আন্তর্জাতিক ভাষা। পৃথিবীর সব দেশে গণিতের ভাষা এক। এ উৎসব শিশুদের ভালো স্বপ্ন দেখার, বড় হওয়ার সুযোগ করবে।

এর আগে জেলা প্রশাসক মো. আমিন উল আহসান জাতীয় পতাকা, ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত নাথ বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড ও ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক ফেনী শাখার ব্যবস্থাপক মো. হারুন উর রশীদ খান আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন।

বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায়, প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় ও বন্ধুসভার সহযোগিতায় ফেনীতে আঞ্চলিক গণিত উৎসব শুরু হয়েছে। উৎসবে ফেনী, লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালীর ৮৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৯৭৪ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। ছবিটি মঙ্গলবার সকালে ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে তোলা। ছবি: আবু তাহেরপ্রথম আলো ফেনী বন্ধুসভার সভাপতি জহিরুল ইসলামের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।

বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায়, প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় ও বন্ধুসভার সহযোগিতায় এ উৎসবে ফেনী, লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী জেলার ৮৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৯৭৪ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।

সকাল সাতটা থেকে ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা জড়ো হতে শুরু করেন। সকাল সোয়া নয়টায় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয় এবং পৌনে ১০টায় শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা শুরু হয়।

কুমিল্লা অঞ্চলের গণিত উৎসব শুরু

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো আঞ্চলিক গণিত উৎসব শুরু হয়েছে কুমিল্লায়। নগরের নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে সকাল নয়টার দিকে বেলুন উড়িয়ে উৎসব উদ্বোধন করা হয়। ছবি: এমদাদুল হকডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো আঞ্চলিক গণিত উৎসব শুরু হয়েছে কুমিল্লায়। নগরের নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে সকাল নয়টার দিকে বেলুন উড়িয়ে উৎসব উদ্বোধন করা হয়। ছবি: এমদাদুল হক

 

কুমিল্লা থেকে শুরু হয়েছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিক্ষার্থীরা এ আয়োজনে অংশ নিচ্ছে।

আজ সোমবার সকাল নয়টার দিকে উৎসবের উদ্বোধন করেন কুমিল্লার নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রোকসানা ফেরদৌস মজুমদার।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো কুমিল্লা আঞ্চলিক গণিত উৎসবে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা। ছবি: এমদাদুল হকবেলুন উড়িয়ে ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করা হয়। উৎসবে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির পতাকা উত্তোলন করে ব্রিটেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আবদুস সাত্তার। আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলন করেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের গণিতের সাবেক অধ্যাপক সুনীল চন্দ্র দাস। এ সময় জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। উৎসবে তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৭০ শিক্ষার্থী চারটি ক্যাটাগরিতে অংশ নেয়।

উদ্বোধনী পর্বের পর শুরু হয় মূল আয়োজন গণিত অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা। সোয়া এক ঘণ্টার এই আয়োজনের পর হবে প্রশ্নোত্তর পর্ব।

গণিতের মহা উৎসব শুরু হচ্ছে আজ

..

 








শিক্ষার্থীদের গণিতভীতি দূর করে তাদের গণিতের প্রতি আগ্রহী করে তোলা এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচনের উদ্দেশ্য নিয়ে আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে দেশব্যাপী ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব ২০১৭। আজ সকালে কুমিল্লার নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও গণিত অলিম্পিয়াডের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে সারা দেশের আঞ্চলিক গণিত উৎসব।
এবার ১৫টি আঞ্চলিক উৎসবে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেবে বলে আশা করছে আয়োজক কমিটি। সব আঞ্চলিক উৎসবের বিজয়ীরা আগামী ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে ঢাকায় জাতীয় গণিত উৎসবে অংশ নেবে। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আয়োজনে, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনায় এই উৎসব দেশের হাইস্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে বড় মেধার উৎসবে পরিণত হয়েছে।
সাধারণভাবে গণিত উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাংশের গণিতের প্রতি ভীতি কমে যাচ্ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সভাপতি অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আইএমওতে ভালো করার পাশাপাশি দেশেও শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিতের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। তাদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আগ্রহ তৈরি হচ্ছে।’
ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন বলেন, ‘গণিত উৎসব কোনো প্রতিযোগিতার নয়, একটি আনন্দ আয়োজনের নাম। আমি মনে করি, গণিত উৎসব আমাদের জাতীয় জীবনের অর্জন।’
কাল ২০ ডিসেম্বর গণিত উৎসব হবে ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।

কোথায়, কবে আঞ্চলিক গণিত উত্সব ২০১৭

Math Olympiad 2017 logo


অঞ্চল: কুমিল্লা আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কুমিল্লা

তারিখ: ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬, সোমবার

 

ফেনী আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ফেনী

তারিখ: ২০ ডিসেম্বর ২০১৬, মঙ্গলবার

 

রাজশাহী আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ, রাজশাহী

তারিখ: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৬, শুক্রবার

 

বগুড়া আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু:বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বগুড়া

তারিখ: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬, শনিবার

 

রংপুর আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: রংপুর জিলা স্কুল, রংপুর

তারিখ: ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬, সোমবার

 

বরিশাল আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: বরিশাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বরিশাল

তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬, শনিবার

 

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: সেন্ট প্লাসিড উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ, চট্টগ্রাম

তারিখ: ০৬ জানুয়ারি ২০১৭, শুক্রবার

 

কক্সবাজার আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কক্সবাজার

তারিখ: ০৭ জানুয়ারি ২০১৭, শনিবার

 

মৌলভীবাজার আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: আলী আমজাদ সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, মৌলভীবাজার

তারিখ: ১০ জানুয়ারি ২০১৭, মঙ্গলবার

 

ফরিদপুর আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: ফরিদপুর উচ্চবিদ্যালয়, ফরিদপুর

তারিখ: ১২ জানুয়ারি ২০১৭, বৃহস্পতিবার

 

খুলনা আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, খুলনা

তারিখ: ১৩ জানুয়ারি ২০১৭, শুক্রবার

 

যশোর আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: যশোর জিলা স্কুল, যশোর

তারিখ: ১৪ জানুয়ারি ২০১৭, শনিবার

 

কুষ্টিয়া আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: কুষ্টিয়া জিলা স্কুল, কুষ্টিয়া

তারিখ: ১৫ জানুয়ারি ২০১৭, রোববার

 

ঢাকা আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ, ঢাকা

তারিখ: ২০ জানুয়ারি ২০১৭, শুক্রবার

 

ময়মনসিংহ আঞ্চলিক গণিত উৎসব

ভেন্যু: বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ময়মনসিংহ

তারিখ: ২৭ জানুয়ারি ২০১৭, শুক্রবার

 

৯ ডিসেম্বর থেকে ৮ টি অঞ্চলে এবং ২৩ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা অঞ্চলের রেজিস্ট্রেশন শুরু

Math Olympiad 2017 logo

 


৯ ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে রেজিস্ট্রেশন শুরু যেসব অঞ্চলে


চট্টগ্রাম অঞ্চল: চট্টগ্রাম, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি।

যোগাযোগ: জেলা শিল্পকলা একাডেমী, এম এম আলী রোড, দামপাড়া, চট্টগ্রাম।

ফোন: ০১৮২৩৫৫৭৪১৭ ও ০১৮৫৮৮৫৬৯১১


কক্সবাজার অঞ্চল: কক্সবাজার ও বান্দরবান

যোগাযোগ: প্রথম আলো অফিস, হোটেল সাগরগাঁও, ঝাউতলা, কক্সবাজার। 

ফোন: ০১৭৭৫৪২৪৬৪৬


ফরিদপুর অঞ্চল: শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও রাজবাড়ী।

যোগাযোগ: প্রথম আলো ফরিদপুর অফিস, নিলটুলী, মুজিব সড়ক, ফরিদপুর।

ফোন: ০১৭৩৪৩১০৬৪৭ ও ০১৭৫৪৪৯৬৯৮৪


খুলনা অঞ্চল: খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা

যোগাযোগ: প্রথম আলো অফিস, ৩৩৫ শেরেবাংলা রোড, ময়লাপোতার মোড়, খুলনা।

ফোন: ০১৭১৫৯৫১০৩৬ ও ০১৭১৬০২৫৮২৪


কুষ্টিয়া অঞ্চল: ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গা।

যোগাযোগ: প্রথম আলো অফিস, চৌধুরী কওসের উদ্দিন আহম্মেদ সড়ক, ফজলুল বারী চৌধুরী মার্কেট (তৃতীয় তলা),

শিল্পকলার সামনে, মজমপুর গেট, কুষ্টিয়া।

ফোন: ০১৭১৭৪৪৫৫০৪ ও ০১৭৩৮৬৭৮২১৭


যশোর: মাগুরা, যশোর ও নড়াইল।

যোগাযোগ: প্রথম আলো অফিস, আর এস ভবন, জেল রোড, ঘোপ, যশোর।

ফোন: ০১৯৮২৬১১৭৭৪ ও ০১৭১৫২৯৩১৪১


মৌলভীবাজার অঞ্চল: সুনামগঞ্জ , সিলেট , হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার।

যোগাযোগ: প্রথম আলো বন্ধুসভা কার্যালয়, (রাজমহলের বিপরীতে), কোর্ট রোড,

চৌমোহনা, মৌলভীবাজার।

ফোন: ০১৭৩৮১৮০২৮০ ও ০১৭২৬৬৯০৬০০


ময়মনসিংহ অঞ্চল: নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর ও কিশোরগঞ্জ।

যোগাযোগ: ময়মনসিংহ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ।

৫৩ বাউন্ডারি রোড, ময়মনসিংহ।

ফোন: ০১৭১০৬৭৯৭০১ ও ০১৯১৯১২৪৫৫৫১

 


২৩ ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে ঢাকা অঞ্চলের রেজিস্ট্রেশন শুরু:


ঢাকা অঞ্চল: ঢাকা মহানগর, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও মানিকগঞ্জ৷

যোগাযোগ: প্রথম আলো কার্যালয়, সিএ ভবন, ১০০ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ানবাজার, ঢাকা–১২১৫।

ফোন: ০১৯৭১৩৮৫৫৫১, ০১৭১১০০৪৬০০ ও ০১৬৮৩৮৫৫৫৮৩।


 

ক্যাটাগির:

প্রাইমারি—তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি বা সমমান এবং স্ট্যান্ডার্ড-৩ থেকে স্ট্যান্ডার্ড-৫।

জুনিয়র—ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি বা সমমান এবং স্ট্যান্ডার্ড-৬ থেকে স্ট্যান্ডার্ড-৮।

সেকেন্ডারি—নবম, দশম শ্রেণি ও এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান এবং ও লেভেল এবং ও লেভেল পরীক্ষার্থী।

হায়ার সেকেন্ডারি—একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান এবং এ লেভেল এবং এ লেভেল পরীক্ষার্থী।


  • সব আঞ্চলিক উৎসবে ‘আগে এলে আগে’ ভিত্তিতে নির্ধারিত সংখ্যক শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন করা হবে। 
  • চারটি ক্যাটাগরিতে গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে।
  • ২০১৬ সালের অধীত শ্রেিণ অনুযায়ী ক্যাটাগরি নির্ধারিত হবে।
  • ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে কেউ অংশ নিতে পারবে।
  • রেজিস্ট্রেশন করার সময় শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র, বেতনের রসিদ, ফলাফলের বিবরণী কিংবা যেকোনো একটি প্রমাণ হিসেবে দেখাতে হবে।